শিরোনাম: |
গাজা অভিমুখে ত্রাণ নিয়ে যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার বহরে থাকা ৪৪টি জাহাজের মধ্যে মাত্র চারটি জাহাজ এখনো গাজার দিকে ছুটে চলেছে। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) লাইভ প্রতিবেদনে আল জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিনের জলসীমায় প্রবেশকারী নৌবহরের প্রথম জাহাজ 'মাইকেনো' এবং 'ম্যারিনেট' এখনো যাত্রা করছে।
এছাড়া 'সামারটাইম-জং' এবং 'শিরিন' নামের দুটি জাহাজ এখনো চলছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই দুটি জাহাজ আইনজীবীদের বহনকারী।
এদিকে, গত মধ্যরাতে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা থামিয়ে গ্রেটা থানবার্গসহ আটক করা শত শত কর্মীকে ইসরায়েলে নেওয়া হচ্ছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুসারে, ইসরায়েলি নৌ-কমান্ডোরা গ্লোবাল ফ্লোটিলার ৪৪টি জাহাজের মধ্যে প্রায় ৪০টিতে উঠে পড়ে। তারা জিপিএস সিগন্যাল বন্ধ করে দিয়ে জাহাজে থাকা শত শত কর্মীকে আটক করে।
রয়টার্সের যাচাই করা ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি ভিডিওতে গ্রেটাকে সৈন্য-বেষ্টিত একটি ডেকের ওপর বসে থাকতে দেখা গেছে। আটক যাত্রীদের মধ্যে নেলসন ম্যান্ডেলার নাতি মান্ডলা ম্যান্ডেলাও রয়েছেন।
গাজামুখী নৌবহরটিতে ইসরায়েলি এমন হামলায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। এটিকে ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’ আখ্যা দিয়েছে তুরস্ক। একই সঙ্গে এ ঘটনায় স্পেন, ইতালি, জার্মানি, তুরস্ক ও গ্রিসসহ বহু দেশে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।
এফপি/অআ