| শিরোনাম: |

কক্সবাজারের সমুদ্র এলাকাকে ইকোলুজিক্যাল ক্রিটিক্যাল এরিয়া (ইসিএ) হিসাবে ঘোষণা করা হলেও সেখানে গড়ে উঠেছে অট্রালিকা ভবন। কেউ নিজস্ব অর্থায়নে আবার কেউবা বাহিনীর নামে বালিয়াড়ির ও তার পাশে বিশালাকার অট্রালিকা গড়ে তুলেছে। কক্সবাজারের স্থানীয় প্রশাসন সেসব অট্রালিকায় কোন রকম অভিযান পরিচালনা না করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করেছে ।
কিছুদিন আগে বালিয়াড়িতে ছোট ছোট ভ্রাম্যমান দোকান উচ্ছেদ করেছে অথচ রমরমা ব্যবসা চলছে বৃহতম ব্যবসায়গুলোত।
‘বাপার’ সাধারণ সম্পাদক করিম উল্লাহ কলিম জানান, “ইসিএ এলাকায় কোন ধরণের স্থাপনা করা যাবেনা।”
এটি আইন হিসাবে গণ্য হলেও এই আইন সবার জন্য প্রয়োগ হচ্ছে না।
এদিকে পর্যটন উন্নয়নের দোহাই দিয়ে কক্সবাজারকে ইট-পাথরের গিঞ্জি শহরে পরিণত করছে একদল অর্থলোভী। ভবনের পর ভবন করতে ইকোলুজিক্যাল ক্রিটিক্যাল এরিয়া (ইসিএ) আইনও অমান্য করা হচ্ছে। কক্সবাজার সৈকত হতে উপরে ৩০০ মিটারে নতুন কোনো স্থাপনা নির্মাণে ২০১৮ সালে উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। ভবন তৈরীতে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কউক) ও জেলা প্রশাসন এবং অন্য প্রতিষ্ঠানের সঠিক অনুমতি ছাড়াই ভবন তৈরী করছে অনেকেই।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক আব্দুল মান্নান জানান,কক্সবাজারে পর্যায়ক্রমে ইসিএ এলাকায় যেসব ভবন রয়েছে সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে। জেলা প্রশাসন উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করে যারা ভবন নির্মাণ করেছে সে ব্যপারেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। অন্যদিকে কক্সবাজারে এখন ভবন নির্মাণ করতে হলে কউকের পারমিশন নিতে হবে। ইসিএ এলাকায় ভবন নির্মাণ বিষয়ে কারো সাথে আমার বৈঠক বা কথাও হয়নি।
এফপি/অআ