Dhaka, Monday | 13 October 2025
         
English Edition
   
Epaper | Monday | 13 October 2025 | English
চট্টগ্রামে সাংবাদিকের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশ
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন জেন-জি প্রজন্মের আনসার সদস্যরা’
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ৩১ দফার ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালিত হবে: দুলু
“হিউম্যান হারমনি অ্যাওয়ার্ড–২০২৫” পেলেন বাংলাদেশের চিত্রশিল্পী আব্দুর রাজ্জাক প্রধান
শিরোনাম:

ফুসফুস ক্যান্সার থেকে যেভাবে সেরে ওঠেন শর্মিলা

প্রকাশ: সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫, ৩:৪৫ পিএম  (ভিজিটর : ৬)

সালটি ছিল ২০২৩। সে সময় প্রথমবার নিজের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার কথা প্রকাশ্যে আনেন ভারতের কিংবদন্তি অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর। তার ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার খবরে পরিবার যেমন ভেঙে পরেছিল তেমনি হতবাক হয়েছিল ভক্তরা। তবে সৌভাগ্যবশত সেই মরণব্যাধি থেকে বেঁচে যান তিনি।


সাম্প্রতি নায়নদীপ রক্ষিতকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সোহা বলেন, ‘আমার সবচেয়ে বড় ভয় হলো প্রিয়জনদের অকাল মৃত্যু। জীবনের অন্য সব সমস্যা সামলানো যায় কিন্তু প্রিয়জনদের হারানোর ভাবনাটা আমাকে সবসময়ই তাড়িয়ে বেড়ায়।’


এই ভয়টি এসেছে তার জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে, যখন তার মা শর্মিলা ঠাকুরের ফুসফুস ক্যান্সার ধরা পড়ে। তবে সৌভাগ্যবশত সেটি ছিল ‘স্টেজ-জিরো’, অর্থাৎ একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে ছিল রোগটি। যদিও এই বিষয়টি নিয়ে আগেও কথা বলেছে শর্মিলা ঠাকুরের পরিবার।


সোহার কথায়, ‘মার ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার সময়টা আমার পরিবারে অনেক ক্ষতি হয়েছে। আমি এবং আমরা সকলেই সেসময় খুবই টেনশনের মধ্যে দিয়ে কাটিয়েছি। মনে হচ্ছিল পরিবারটা আবার ভেঙে যাচ্ছে। কিন্তু ফুসফুস ক্যান্সারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো প্রতিরোধ ও প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা। ঈশ্বরের কৃপায় সেটা সম্ভব হয়েছিল সময়মত, আর তাই আজ মা একদম ভালো আছেন।’


তিনি বলেন, ‘আমার মা তাদের মধ্যে একজন, যাদের প্রাথমিক অবস্থায় ফুসফুস ক্যান্সার ধরা পড়ে। তার চিকিৎসায় কোনো কেমোথেরাপি লাগেনি। শুধু অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সেটা কেটে ফেলা হয়। এখন তিনি পুরোপুরি সুস্থ!’


চিকিৎসকরা বলছেন, স্টেজ-জিরো ফুসফুস ক্যান্সার খুবই বিরল। এই অবস্থায় অস্বাভাবিক কোষগুলো শুধু ফুসফুসের ভেতরের আস্তরণে থাকে এবং শরীরের অন্য কোথাও ছড়ায় না। তাই দ্রুত শনাক্ত হলে চিকিৎসা তুলনামূলক সহজ এবং সফলতার হারও বেশি।


সোহা আলি খানের পরিবারে ফুসফুসজনিত অসুস্থতার ইতিহাস রয়েছে। তার বাবা, কিংবদন্তি ক্রিকেটার মানসুর আলি খান পতৌদি ২০১১ সালে তীব্র ফুসফুস সংক্রমণ ও শ্বাসকষ্টে মারা যান।


এফপি/অআ

সর্বশেষ সংবাদ  
সর্বাধিক পঠিত  
YOU MAY ALSO LIKE  
Editor & Publisher: S. M. Mesbah Uddin
Editorial, News and Commercial Offices: Akram Tower, 15/5, Bijoynagar (9th Floor), Ramna, Dhaka-1000
Call: 01713-180024, 01675-383357 & 01840-000044
E-mail: news@thefinancialpostbd.com, ad@thefinancialpostbd.com, hr@thefinancialpostbd.com
🔝