বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার চাঁপাপুর এলাকায় নাগর নদীতে এস্কেভেটর (ভেকু) মেশিন দিয়ে নদীর তলদেশে গভীর খনন করে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রির সময় ৬ হাজার সেফটি বালু জব্দ করেছেন ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহি ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা সুলতানা।
সোমবার (৫ মে) দুপুরে আদমদীঘি উপজেলার চাঁপাপুর নাগর নদীর শ্বশ্মান ঘাটি এলাকা থেকে তোলা তিনটি স্তুপ করে রাখা এসব বালু জব্দ করা হয়। এ সময় বালু উত্তোলনকারিরা পালিয়ে যায়।
ভ্রাম্যমান আদালত সূত্রে জানা যায়, আদমদীঘি উপজেলা কুন্দগ্রাম ও চাঁপাপুর এলাকা দিয়ে বয়ে যাওয়া নাগর নদীতে এক শ্রেণির বালু ও মাটি দস্যুরা গোপনে গভীর রাতে এস্কেভেটর বা ভেকু মেশিন দিয়ে নদীর তলদেশে গভীর খনন করে অবৈধভাবে বিপুল পরিমান বালু উত্তোলন করে বিক্রি করার জন্য চাঁপাপুর মাদ্রাসার সামনে ও খেলার মাঠে তিনটি স্তুপ করে রাখেন।
এমন গোপন সংবাদের ভিক্তিতে আদমদীঘির সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহি ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা সুলতানা সোমবার দুপুরে ফোর্সসহ চাঁপাপুর শ্বশ্মান ঘাটি এলাকায় অভিযান চালান। এসম বালু উত্তোলনকারিরা পালিয়ে গেলেও তাদের উত্তোলন করা ৬ হাজার সেপটি বালু জব্দ করেন। জব্দ করা বালু নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে সেই অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা করা হবে বলে ভ্রাম্যমান আদালত জানান।
এফপি/রাজ