গত ১যুগ ধরে (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের মানুষের দ্বারপ্রান্তে সামাজিক সেবাগুলো পৌঁছে দিচ্ছেন “ডাঃ মোস্তফা-হাজেরা ফাউন্ডেশন”। এইচ এম গ্লোবাল গ্রুপ প্রতিষ্ঠাতা ও পৃষ্ঠপোষক ডাঃ মোস্তফা-হাজেরা ফাউন্ডেশনের সিইও গোলাম মর্তুজা।
ইতিমধ্যেই সামাজিক কাজের অংশ হিসেবে “ডাঃ মোস্তফা- হাজেরা ফাউন্ডেশন” দেশ বিদেশে সামাজিক কাজে রাখছেন বিশেষ ভূমিকা। সংগঠনটি বিশ্বের আরো ১৭ টি দেশেও সামাজিক কাজের অংশ হিসেবে সেবা অব্যাহত রেখেছেন।
নোয়াখালী-১,আসনটি পাশাপাশি দুটি উপজেলা (চাটখিল- সোনাইমুড়ি)। এ উপজেলার সাধারণ মানুষ, শিক্ষিত, সামাজিক, শ্রমজীবী, শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন শ্রেণীর পেশাজীবী মানুষের দাবি নোয়াখালী-১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনে ব্যাপক জনসমর্থন ও মতামত জরিপে প্রকাশ পেয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সামাজিক ও মানবিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনকারী গোলাম মর্তুজাকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমপি হিসেবে দেখতে চেয়ে মতামত জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
গোলাম মর্তুজা ও তার পরিবারের বৈশ্বিক দাতব্য ফাউন্ডেশন দীর্ঘ দশ বছর ধরে দরিদ্র, অসহায় ও গৃহহীন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। শিক্ষার্থীদের শিক্ষাসহায়তা, বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ঔষধ বিতরণ, রাস্তা-ঘাট ও মসজিদ-মাদ্রাসা নির্মাণ ও সংস্কারসহ নানাবিধ সমাজসেবামূলক কাজ করে তিনি এলাকায় রোল মডেলে পরিণত হয়েছেন।
এলাকাবাসী ও সচেতন মহলের মতে, তার নেতৃত্বে চাটখিল ও সোনাইমুড়ীকে ২০৪০ সালের মধ্যে “পাঁচ শূন্য” কর্মসূচির পাইলট প্রকল্প হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা ইতোমধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি বা তার পরিবারের কোনো সদস্য এমপি হলে পুরো এলাকার সার্বিক ও টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে।
এ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে গোলাম মর্তুজা বলেন, “জনসেবাই আমার জীবনের ব্রত। চাটখিল আমার মায়ের, সোনাইমুড়ী আমার বাবার জন্মস্থান—এই দুই এলাকাকে আমি দেশসেবার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে দেখি। আমার পরিবার মানবসেবার জন্য যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত।”
স্থানীয় বাসিন্দাদের পক্ষ থেকে আব্দুস সালাম বলেন, “গোলাম মর্তুজা ও তার পরিবারের নিষ্ঠাবান সমাজসেবা ও দূরদর্শী পরিকল্পনা আমাদের বিশ্বাসী করেছে। তারা যদি নির্বাচনে অংশ নেন, তাহলে জয়লাভ নিশ্চিত। আমাদের দাবি, চাটখিল ও সোনাইমুড়ীর উন্নয়নের জন্য গোলাম মর্তুজাই সর্বোত্তম ব্যক্তি।”
জনগণের দাবি, গোলাম মর্তুজা যেন এমপি প্রার্থী হন—এলাকার উন্নয়ন ও মানুষের ভাগ্য বদলের এই ঐতিহাসিক দাবিকে বাস্তবে রূপ দিতে তারা সকলে একযোগে কাজ করতে চান।
এফপি/অআ