গতকাল সোমবার (০১ ডিসেম্বর) কুমিল্লা জেলা জজ আদালতের দাঁয়ের করা দেওয়ানি মামলার রায়ে প্রকৃত জায়গার মালিক মোঃ আলমগীর হোসেন কে তার প্রাপ্য জায়গা বুঝিয়ে দিয়েছেন জেলা জজ আদালতের নায়েবে আমির মো: বিল্লাল হোসেন।
জেলা জজ আদালতের সিনিয়র সহকারী জজ মাইসুমা সুলতানা দেওয়ানী মামলা নং ৬৯/২২ এর শুনানি শেষে মামলার বিবাদী মো: ফরিদ মিয়া গং অবৈধ দখলকৃত বুড়িচং উপজেলাধীন কংশনগর স্থল সিএস ১১৪ শতক, এস এ ২৩২, বিএস ৩৮২ নং খারিজ খতিয়ান ১১৫৫ ভক্ত, হাল দাগে দোকান ১ শতক অন্দরে ০.৫১ শতক জায়গার বিরোধ মামলার রায় অনুযায়ী বাদী মো: আলমগীর হোসেন কে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
উক্ত ০.৫১ শতক জায়গায় প্রতিষ্ঠিত দোকান ঘরের মালিকানা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মো: ফরিদ মিয়া গংদের সাথে, মো: আলমগীর হোসেন গংদের বিরোধ ছিল। আদালতে জায়গার প্রকৃত মালিক বাদী মো: আলমগীর হোসেন ০.৫১ শতক জায়গা দোকান ঘরটি বিবাদী মো: ফরিদ গং তালা দিয়ে অবৈধভাবে দখল থাকায় আদালতের সিনিয়র সহকারী জজ মাইসুমা সুলতানা দীর্ঘ শুনানি শেষে দেওয়ানি মামলা নং ৬৯/২২ এর রায় ঘোষণা করে মামলাটি নিষ্পত্তি করেন।
মামলার রায় মোতাবেক কংশনগরস্থ বাজারের ভারেল্লা রোডে, সরেজমিনে গিয়ে বিরোধ দোকানঘরের তালা খুলে দিয়ে আদালতের নায়েবে আমির মো: বিল্লাল হোসেন দোকান ঘরের প্রকৃত মালিক মো: আলমগীর হোসেনকে তার সম্পত্তি সরকারি নিয়মানুযায়ী এলাকার সকলের উপস্থিতিতে বুঝিয়ে দেন। দীর্ঘদিন ধরে সম্পত্তির বিরোধ থাকায় এলাকায় দুই পক্ষের মাঝে চরম অশান্তি ছিল, বর্তমানে আদালতের রায়ে এলাকায় শান্তি বিরাজ করছে।
এফপি/অ